আমরা নিজস্বভাবে সম্পূর্ন কোয়ালিটি চেক করে কটকটি তৈরী করে থাকি। ফুডগ্রেড বক্স ব্যবহার করে কটকটি দেয়া হয় এবং কোন প্রকার বাতাস ও দুলাবালি যেন প্রবেশ না করতে পারে এজন্য পলি দিয়ে সীল প্যাক করে দেয়া হয়। আমাদের সংরক্ষন পদ্ধতি মানতে পারলে আপনি অনায়াসে ২০-২৫ দিন ধরে খেতে পারবেন।
আমাদের এই কটকটি তৈরী করতে উন্নত মানের ঘি ও ডালডা ব্যবহার করা হয়। আপনারা জানেন পাম ও নিম্নমানের তেলের জিনিসের থেকে, ঘিয়ের জিনিসের দাম সব সময় একটু বেশি হয়। আপনারা লোকাল কোন বাজার থেকে প্রডাক্ট নেন তখন আপনাদের পলিথিনে বা কাগজের ঠোঙ্গায় দিয়ে দেয় কিন্তু আমরা যখন বগুড়া থেকে আপনাদের জেলায় কটকটি পাঠায় তখন কোন পলিথিনে দিতে পারিনা আমাদের প্যাকেজিং এর ব্যবস্থা করতে হয়। কারণ ভালো ভাবে প্যাকেজিং করে না দিলে ফুড টা আপনাদের জেলায় যেতে যেতে নষ্ট হয়ে যাবে। সুতরাং সবকিছু বিবেচনা করে কটকটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
আমাদের গ্রাহকরা অনেকেই বলেন বগুড়াতে যেয়ে কটকটি কিনে নিয়ে আসবো। তাদের উদ্দেশ্য বলছি, দেখুন আমরা যে কটকটি বাহিরের জেলায় সেল করছি এই কটকটি আপনি বগুড়ায় এসে কিনতে পারবেন না। কারণ এই কটকটি গুলো বগুড়ার লোকাল বাজারে পাওয়া যায় না। আমরা বাহিরের জেলাতে সেল করার জন্য সর্ম্পূন আলাদা ভাবে এই কটকটি তৈরি করি। এই কটকটির দাম একটু বেশি হলেও প্রডাক্ট কোয়ালিটি ও গুণগতমান অটুট থাকে। দাম একটু বেশি হওয়ায় বগুড়ার লোকাল বাজারে এই প্রডাক্ট চলে না। এই কারণে লোকাল বাজারে আমাদের এই কটকটি পাওয়াও যায় না। সুতরাং আপনি বগুড়াতে আসলেও এই কটকটি কিনতে পারবেন না।
আমরা “হামার বাজার” আপনাদের যে কটকটির ফুডবক্সটি দিচ্ছি, আপনারা যখন কটকটি খাবেন তখন এই বক্স থেকে যেটুকু খাবেন সেটুকু অংশ বের করবেন। ফুডবক্সটি খোলা রেখে খাবেন না, এতে খাবারের স্বাদ এবং মান দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে। ফুডবক্সটি সব সময় এয়ারটাইট রাখুন। তাহলে আমাদের এই কটকটি ২০-২৫ দিন পর্যন্ত রেখে খেতে পারবেন। কটকটির বক্সটি আপনার বাসার ফ্রিজের নরমালে রেখেও খেতে পারবেন, এতে ভিন্ন স্বাদ পাবেন। ফ্রিজের ক্ষেত্রেও যেটুকু খাবেন সেটুকু অংশ বের করবেন।
© 2024 Yoursite. All rights reserved.